সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর লেখার পদ্ধতি
সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর কিভাবে লেখবে?
-----------------------------------------------------------------
কয়েকদিন পরেই এইচএসসি পরীক্ষা। তোমাদের প্রস্তুতিও সম্পন্ন হয়েছে আশা করি। ভালো প্রস্তুতির সাথে সাথে পরীক্ষার খাতায় উত্তর লেখার কৌশলও ভালো মার্কস পেতে সহায়তা করে। আজ আমরা সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর কিভাবে লিখলে ভালো মার্কস আশা করা যাবে সেদিকে আলোকপাত করবো।
.
আমরা জানি সৃজনশীলে যথাক্রমে ১, ২, ৩, ও ৪ মার্কসের চারটা প্রশ্ন থাকে-
১। জ্ঞানমুলক
প্রথমেই “ক” নং প্রশ্নের উত্তর। এখানে কিছু বলার নেই। ১ মার্কের জ্ঞানমূলক উত্তর দিতে হবে। বইতে হুবহু উত্তর পাবে।
২। অনুধাবন
এবার “খ” নং প্রশ্ন। “খ” নং এর উত্তর ২টা ভাগে বিভক্ত। জ্ঞান এবং অনুধাবন।
♦প্রথমে ১ লাইনে জ্ঞানমুলক উত্তর দিতে হবে।
♦অার পরে সর্বোচ্চ ৩/৪ লাইনে অনুধাবন অর্থাৎ ব্যাখ্যা দিতে হবে।
৩। প্রয়োগ
১+১+১=৩ এটাই হলো “গ” নং প্রশ্নের মানবন্টন।বুঝলেনা? আচ্ছা বুঝিয়ে দিচ্ছি।”গ” নং এর ক্ষেত্রে উত্তরটা ৩ ভাগে ভাগ হয়ে যায়। জ্ঞান+অনুধাবন+প্রয়োগ। এক্ষেত্রে বেশিরভাগ প্রশ্নের ধরণ এমন যে, উদ্দিপকের সাথে গল্পের কোন চরিত্রের মিল পাওয়া যায়। এসব প্রশ্নের উত্তরের প্রথমেই লিখতে হবে যে চরিত্রের মিল পাওয়া যায় তার নাম। তাহলে ১ মার্ক শিওর। এরপর ২/৩ লাইনে সেই চরিত্রের কিছু বৈশিষ্ট্য লিখতে হবে। তাহলে অনুধাবন এর ধাপও শেষ। আর শেষে ৭/৮ লাইনের ভিতর ওই ২টা চরিত্রে কি কি কারণে মিল পাওয়া যায় তার কারণ গুলো লিখতে হবে। ব্যস আর লাগবেনা। এইটুকুই যথেষ্ট।
৪। উচ্চতর দক্ষতা
সর্বশেষ “ঘ” নং প্রশ্নের উত্তর। যেখানে উত্তরটা দিতে হয় ৪টা ধাপে।জ্ঞান, অনুধাবন, প্রয়োগ, উচ্চতর দক্ষতা । “ঘ” এবং “গ” নং প্রশ্নের ধরণটা প্রায় একই রকম।২টা প্রশ্নই উদ্দীপক এবং প্রবন্ধের আলোকে উত্তর করতে হয়। প্রশ্নের ধরণ অনেকটা এরকম যে,উদ্দীপকের বক্তব্যের আলোকে ……. প্রবন্ধটি বিশ্লেষণ করো।
এক্ষেত্রে, প্রথমে উদ্দীপক এবং ঐ প্রবন্ধের মুল কথা এক কথায় লিখতে হবে। এরপর প্রবন্ধটি কিসের ভিত্তিতে লেখা তা ৩/৪ লাইনে লিখে ২য় ধাপ শেষ করতে হবে। ৩য় ধাপে উদ্দীপক এবং প্রবন্ধের মধ্যে সাদৃশ্য গুলো দেখাতে হবে। ৪/৫ লাইনের ভিতর হবে এটা। একটু ফাকা রেখে ৪/৫ লাইনের ভিতর উপসংহার লিখতে হবে। এভাবে যদি তুমি একটা সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর শেষ করতে পারো তাহলে ইনশাঅাল্লাহ তুমি ভালো মার্কস পাওয়া যাবে।
-----------------------------------------------------------------
কয়েকদিন পরেই এইচএসসি পরীক্ষা। তোমাদের প্রস্তুতিও সম্পন্ন হয়েছে আশা করি। ভালো প্রস্তুতির সাথে সাথে পরীক্ষার খাতায় উত্তর লেখার কৌশলও ভালো মার্কস পেতে সহায়তা করে। আজ আমরা সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর কিভাবে লিখলে ভালো মার্কস আশা করা যাবে সেদিকে আলোকপাত করবো।
.
আমরা জানি সৃজনশীলে যথাক্রমে ১, ২, ৩, ও ৪ মার্কসের চারটা প্রশ্ন থাকে-
১। জ্ঞানমুলক
প্রথমেই “ক” নং প্রশ্নের উত্তর। এখানে কিছু বলার নেই। ১ মার্কের জ্ঞানমূলক উত্তর দিতে হবে। বইতে হুবহু উত্তর পাবে।
২। অনুধাবন
এবার “খ” নং প্রশ্ন। “খ” নং এর উত্তর ২টা ভাগে বিভক্ত। জ্ঞান এবং অনুধাবন।
♦প্রথমে ১ লাইনে জ্ঞানমুলক উত্তর দিতে হবে।
♦অার পরে সর্বোচ্চ ৩/৪ লাইনে অনুধাবন অর্থাৎ ব্যাখ্যা দিতে হবে।
৩। প্রয়োগ
১+১+১=৩ এটাই হলো “গ” নং প্রশ্নের মানবন্টন।বুঝলেনা? আচ্ছা বুঝিয়ে দিচ্ছি।”গ” নং এর ক্ষেত্রে উত্তরটা ৩ ভাগে ভাগ হয়ে যায়। জ্ঞান+অনুধাবন+প্রয়োগ। এক্ষেত্রে বেশিরভাগ প্রশ্নের ধরণ এমন যে, উদ্দিপকের সাথে গল্পের কোন চরিত্রের মিল পাওয়া যায়। এসব প্রশ্নের উত্তরের প্রথমেই লিখতে হবে যে চরিত্রের মিল পাওয়া যায় তার নাম। তাহলে ১ মার্ক শিওর। এরপর ২/৩ লাইনে সেই চরিত্রের কিছু বৈশিষ্ট্য লিখতে হবে। তাহলে অনুধাবন এর ধাপও শেষ। আর শেষে ৭/৮ লাইনের ভিতর ওই ২টা চরিত্রে কি কি কারণে মিল পাওয়া যায় তার কারণ গুলো লিখতে হবে। ব্যস আর লাগবেনা। এইটুকুই যথেষ্ট।
৪। উচ্চতর দক্ষতা
সর্বশেষ “ঘ” নং প্রশ্নের উত্তর। যেখানে উত্তরটা দিতে হয় ৪টা ধাপে।জ্ঞান, অনুধাবন, প্রয়োগ, উচ্চতর দক্ষতা । “ঘ” এবং “গ” নং প্রশ্নের ধরণটা প্রায় একই রকম।২টা প্রশ্নই উদ্দীপক এবং প্রবন্ধের আলোকে উত্তর করতে হয়। প্রশ্নের ধরণ অনেকটা এরকম যে,উদ্দীপকের বক্তব্যের আলোকে ……. প্রবন্ধটি বিশ্লেষণ করো।
এক্ষেত্রে, প্রথমে উদ্দীপক এবং ঐ প্রবন্ধের মুল কথা এক কথায় লিখতে হবে। এরপর প্রবন্ধটি কিসের ভিত্তিতে লেখা তা ৩/৪ লাইনে লিখে ২য় ধাপ শেষ করতে হবে। ৩য় ধাপে উদ্দীপক এবং প্রবন্ধের মধ্যে সাদৃশ্য গুলো দেখাতে হবে। ৪/৫ লাইনের ভিতর হবে এটা। একটু ফাকা রেখে ৪/৫ লাইনের ভিতর উপসংহার লিখতে হবে। এভাবে যদি তুমি একটা সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর শেষ করতে পারো তাহলে ইনশাঅাল্লাহ তুমি ভালো মার্কস পাওয়া যাবে।
কোন মন্তব্য নেই