এইচএসসি বাংলা প্রথম পত্র সাজেশন

এইচএসসি বাংলা প্রথম পত্র ফাইনাল সাজেশন।

প্রশ্ন -১ > কঞ্জুষ ধনী ধনবাবুর বাড়িতে দুপুরে একজন সুবেশী ও স্বাস্থ্যবান অতিথি এলে তিনি যথেষ্ট খাতির-যত্ন করে আপ্যায়ন করেন। অতিথি তৃপ্তমনে বাড়ি ফেরেন। কদিন পরে জানৈক ভিখারি দুপুরে ধনবাবুর বাড়িতে এসে খাবার চাইলে তিনি তাকে তিরস্কার করেন। ধনবাবু ধনী অতিথিকে আপ্যায়ন করেন। আর গরিব ভিক্ষককে ভৎসনা করেন।

ক, কমলাকান্ত কীসের উপর ঝিমাছিল?১
খ. চোরকে সাজা দেওয়ার আগে বিচারককে তিনদিন উপবাস করার কথা বলা হয়েছে কেন?২
গ, উদ্দীপকে বিড়াল’ রচনার কোন দিকটি ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা করো। ৩
ঘ. “ধনবাবু আর কমলাকান্ত এক মেরুর মানুষ’– মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করো। ৪

প্রশ্ন-২> এ বয়স জানে রক্তদানের পুণ্য বাম্পের বেগেস্টিমারের মতো চলে, প্রাণ দেওয়া-নেওয়া খুলিটা থাকে না । শূন্য সপে আত্মাকে শপথের কোলাহলে। ।

ক. কাজী নজরুল ইসলামের মতে, কী সবচেয়ে বড় দাসত্ব?
খ, প্রাবন্ধিক নিজের সত্যকে ভগবান মনে করার মধ্যে দম্ভ দেখেননি কেন? ২।
গ. তুমি কী মনে করো উদ্দীপকটি আমার পথ' প্রবন্ধের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ কেন? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকে তারুণ্যের যে দুর্বার সাধনা ধ্বনিত হয়েছে তা আমার পথ’ রচনার আলোকে বিশ্লেষণ করো।

প্রশ্ন -৩ > মহাত্মা গান্ধী অহিংস আন্দোলনের ডাক দিয়েছিলেন। তিনি কোনো রক্তপাত চাননি। অথচ ব্রিটিশ সরকার সাধারণ মানুষের ওপর অত্যাচার চালায় ও নির্বিচারে গ্রেফতার করে। মহাত্মা গান্ধী এতে সরকারের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করেন।

ক. ১৯৫২ সালে শেখ মুজিব আওয়ামী লীগের কোন পদে ছিলেন?
খ. রাজনৈতিক কর্মীরা কেন নারায়ণগঞ্জের কর্মীদের কথা ভুলতে পারবে না? ২
গ, উদ্দীপকটি কীভাবে বায়ান্নর দিনগুলোরচনার ইঙ্গিত দেয়? কেন? ব্যাখ্যা করো। ৩
ঘ, "মহাত্মা গান্ধী ও শেখ মুজিবুর রহমান গণমানুষের প্রতিনিধি" উদ্দীপক ও বায়ান্নর দিনগুলো’ রচনার আলোকে উক্তিটি বিচার করো।


প্রশ্ন - ৪>  শ্বশুরবাড়ির লোকেরা যখন জানতে পারল হৈমর বাবা একজন সাধারণ শিক্ষক, যার অর্থ সম্পদ বলতে তেমন কিছুই নেই তখন শ্বশুরবাড়িতে হৈমর
কদর কমতে থাকল। শুরু হলো তার ওপর মানসিক নির্যাতন। স্বামী অপু নির্বিকার, প্রতিবাদহীন। তার চোখের সামনেই হৈম ধীরে ধীরে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ল ।

ক. রক্তকরবী কী ধরনের রচনা?
খ. অথচ সেই না-চেনাটুকু যে কুয়াশামাত্র, সে যে মায়া। '- কেন? ২
গ. উদ্দীপকের অপু চরিত্রটি তোমার পঠিত গল্পের কোন চরিত্রটির প্রতিনিধিত্ব করে?
ঘ. উদ্দীপকের হৈমর সাথে তোমার পঠিত গল্পের কল্যাণী চরিত্রটির তুলনামূলক আলোচনা করো।

প্রশ্ন-৫> বায়ু বয়ে বেগে
চারিদিক ছায়ে মেঘে।
ও গো নেয়ে নাওখানি বাইও।
তুমি কষে ধর হাল।
আমি তুলে বাধি পাল
হাই মারো মারো টান হাইয়ো।
শুখলে বারবার
ঝনঝন ঝকার
নয় এ তো তরণীর ক্ৰন্দন শকার
বন্ধন দুর্বার সহ্য না হয়।
টলমল করে আজ তাই ও
হাই মারো মারো টান হাইয়ো ।

ক. সম্মার্জনা কী?
খ. প্রবন্ধে ‘অভিশাপ-রথের সারথি’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
গ. উদ্দীপকের সাথে আমার পথ' প্রবন্ধের বৈসাদৃশ্য নিরূপণ করো । ৩
ঘ. উদ্দীপকটির সাথে আমার পথ' প্রবন্ধের কোনো সাদৃশ্য আছে কী? আলোচনা করো ।


প্রশ্ন-৬> হরিশংকর জলদাস বর্তমান সময়ের একজন উল্লেখযোগ্য কথাসাহিত্যিক। অদ্বৈত মল্লবর্মণের উত্তরসূরি এই লেখক উঠে এসেছেন জেলে সম্প্রদায় থেকে। ফলে নদী-তীরবর্তী জেলেদের নিদারুণ জীবন বাস্তবতা তিনি প্রত্যক্ষ করেছেন একেবারে ভেতর থেকে। এই জীবনলন্ধ অভিজ্ঞতাই সারিত হয়েছে তাঁর সাহিত্যকর্মে । এজন্য তাঁর সৃষ্টিকর্ম কৃত্রিমতায় আড়ষ্ট না হয়ে জীবন্ত হয়ে উঠেছে।

ক. জ্ঞানের দীনতা কবি কীসের দ্বারা পূর্ণ করেন?
খ, “এই স্বরসাধনায় পৌছিল না বহুতর ডাক’ ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকের হরিশংকর জলদাস ও ‘ঐকতান' কবিতার কবির অবস্থানগত বৈসাদৃশ্য নিরূপণ করো।
ঘ. 'কৃত্রিম পণ্যে ব্যর্থ হয় গানের পসরা- উদ্দীপক ও ঐকতান’ কবিতার আলোকে বিশ্লেষণ করো।

প্রশ্ন-৭> পলাশ গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে কচুরিপানা ফুলের সৌন্দর্য দেখে বিস্মিত হয়ে গেল।

ক. অন্ধকার ঘাসের উপর কী নুয়ে আছে?
খ, ‘অন্ধকারে ঘাসের উপর' এ চিত্রকল্পের আধারে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন? ২
গ. উদ্দীপকের পলাশের বিস্ময়বোধের কারণ 'এই পৃথিবীতে এক স্থান আছে' কবিতার আলোকে ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘পলাশের বিস্ময়বোধ ও জীবনানন্দ দাশের দৃষ্টিভঙ্গির মধ্যে মৌলিক কোনো পার্থক্য নেই'- মন্তব্যটি ‘এই পৃথিবীতে এক স্থান আছে’ কবিতার আলোকে বিচার করো।


প্রশ্ন-৮> তোমাকে উপড়ে নিলে, বলো, তবে কী থাকে আমার? উনিশ শো বাহান্নোর দারুণ রক্তিম পুষ্পাঞ্জলি
বুকে নিয়ে আছো সগৌরবে মহীয়সী।
সে ফুলের একটি পাপড়িও ছিন্ন হলে আমার সত্তার দিকে কতো নোংরা হাতের হিংসতা ধেয়ে আসে।

ক, কার হাত থেকে অবিনাশী বর্ণমালা ঝরে পড়ে?
খ. সারাদেশ ঘাতকের অশুভ আস্তানা' - কেন এ কথা বলা হয়েছে? ২।
গ. উদ্দীপকে ‘ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯' কবিতার কোন দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ, "উদ্দীপকটি ‘ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯' কবিতার সমগ্রভাবকে ধারণ করে না উত্তরের স্বপক্ষে তোমার যুক্তি দাও।

প্রশ্ন-৯> রামদুলাল কলকাতা মদন মোহন দত্তের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে চাকরি করে। রামদুলালের মা ঐ বাড়ির ঝিয়ের কাজ করেন। ঐ যুবক এক সময় তার মনিকের টাকায় পৃথকভাবে এক লক্ষ টাকা লাভ করে। রামদুলাল ছিল অত্যন্ত সৎ। সে তার মনিবকে সমস্ত টাকা দিয়ে বলল, “প্ৰভু, আপনাকে না জানিয়ে আপনার টাকায় এক লক্ষ টাকা লাভ করেছি। এগুলো আমার প্রাপ্য নয়। দয়া করে এ টাকাগুলো গ্রহণ করুণ।"

ক. মিরজাফর কাকে ‘কালকেউটে' বলেছেন।
খ. ‘যুদ্ধে নবাব সৈন্যরা হারলে মিরজাফর নিশ্চিন্তে আত্মীয় বাড়ি যাবে একথা বলা হয়েছে কেন?
গ. উদ্দীপকের রামদুলালের সঙ্গে সিরাজউদ্দৌলা' নাটকের মিরজাফরের যে অমিল দেখা যায় তা তুলে ধরো।
ঘ. "জগতে রামদুলালের প্রাধান্য থাকলে মিরজাফর নামটি কুখ্যাত হতে পারতো না। "— মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করো ।

No comments

Powered by Blogger.